কেইস মানে সমস্যা সংক্রান্ত ঘটনা তদন্ত, টেকিং মানে নেওয়া। অর্থাৎ তদন্ত করে রোগীর সমস্যাগুলো নেওয়া বা রোগীর লক্ষণ সংগ্রহ করা।
যাদের কাছ থেকে লক্ষণ সংগ্রহ করতে হবেঃ
১. রোগীর কাছ থেকে।
২. রোগীর নিকটজনদের কাছ থেকে।
৩. চিকিৎসকের ব্যক্তিগত পরীক্ষা ও পর্যবক্ষেণের মাধ্যমে। যেমন- দেখা, শোনা ও স্পর্শ এই তিন পদ্ধতিতে।
কেইস টেকিং এর গুরুত্ব ও উদ্দেশ্যঃ
=> রোগলক্ষণ সংগ্রহ।
=> লক্ষণসমষ্টি নির্ণয়।
=> মায়াজমেটিক প্রভাব, তার গভীরতা ও গতিপথ নির্ণয়।
=> রোগের সম্ভাব্য পরিণতি।
=> সঠিক ব্যবস্থাপত্র প্রদান।
কেইস টেকিংএর সময় চিকিৎসকের কর্তব্য ও যে সকল সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়ঃ
* রোগীর প্রতি মনোযোগী হওয়া।
* রোগীর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন।
* রোগীকে সান্তনা দেওয়া।
* নিজের বিবেক বুদ্ধি প্রয়োগ।
* অতিরঞ্জিত লক্ষণ বাদ দেওয়া।
* রোগী লজ্জায় অনেক কথা বলে না। কৌশলে প্রশ্ন করে তা জেনে নেওয়া।
* প্রতিটি পৃথক ঘটনা আলাদাভাবে লিখা।
* 'হ্যাঁ' বা 'না' বোধক উত্তর দিতে পারে এমন প্রশ্ন না করা।
রোগীলিপি প্রস্তুত :
৬-টি অংশে ভাগ করে রোগীলিপি নেওয়া যেতে পারে।
১.আনুষাঙ্গিক
২.বর্তমান লক্ষণ
৩.অতীত ইতিহাস
৪.বংশ
৫.মানসিক লক্ষণ
৬.সার্বদৈহিক লক্ষণ।
সন্ধান করুন
রবিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
কেইস টেকিং
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন