সন্ধান করুন

বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০১৫

লিঙ্গে সাইজ নিয়ে ভাবনা?

অনেকেই লিঙ্গের সাইজ নিয়ে নেটে অনেক ব্লগ পোষ্ট দেখেন এবং পড়েন। হয়তো অনেকেই উপযুক্ত তথ্য পান না। আমাকে অনেকেই মেইল করলো এই নিয়ে পোষ্ট লেখার জন্য।তাই লিখতে বসলাম সব সময় চেষ্টা করি আপনাদের সঠিক ও উপযুক্ত তথ্য দেওয়ার জন্য।

যাই হোক আপনাদের সাড়া পেয়ে উৎসাহ নিয়ে লিখতে বসলাম আমাদের পুরুষাঙ্গটি ‘স্পঞ্জের মত’ এক প্রকার নরম সংকোচনশীল ও সম্প্রসারণশীল পেশিতন্তু বা উত্থানশীল তন্ত বা ইরেক্টাল টিস্যু দিয়ে গঠিত। মানুষের শারিরীক গঠনের মতই পেনিস বা লিঙ্গ ও বিভিন্ন গঠনের বা সাইজের হয়ে থাকে। স্বাভাবিক অবস্থায় লিঙ্গ বা পুরুষাঙ্গটি নরম ও ছোট থাকে কিন্তু সেক্স উত্তেজনার সময় এইসব রক্তনালীতে প্রচুর রক্ত এসে পূর্ণ হয়ে যায় ফলে এটি আকারে বৃদ্ধি পেয়ে লম্বা, মোটা-তাজা ও দৃঢ় হয় আর একেই বলে ইরেকশন অফ পেনিস বা পুরুষাঙ্গের উত্থান ইরেকসন হলে একজন স্বাভাবিক মানুষের স্বাভাবিক সাইজ ৫”থেকে ৬.৫”।

অনেকেই লিঙ্গ ছোট মনে করে এবং এজন্য অনেক দুশ্চিন্তা করে। আমি বলব বেশির ভাগ যৌন সমস্যা সমশযা নয় তা দুশ্চিন্তার কারন। ছেলেরা নেটে চটি পড়ে সব চেয়ে বেশি নিজের ক্ষতি করে কারন চটি সম্পুর্ন কল্পনার জগত আর তা বাস্তব মনে করে পড়ে বেশির ভাগ তরুন-তরুনি। আর নিজের, চটি আচরন ও অবস্তা খুজতে চেষ্টা করে যার পরিনতিই এই দুশ্চিন্তা।

যাই হোক যৌন মিলনের জন্য অনেক মোটা ও অনেক লম্বা পেনিসে দরকার নেই কারন মেয়েদের যৌনিতে সামান্য ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, লিংজ্ঞের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় লিংজ্ঞের দরকার হয় না। কেউ যদি যৌনিতে লিঙ্গ বা পেনিস না ঢুকিয়ে হাতের আঙ্গুল দিয়ে ও ঐ যৌনির গ্রুভের মধ্যে নাড়া নাড়া-চাড়া করে তাতো মেয়েদের ওরগাজম হয়ে যবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন