সন্ধান করুন

সোমবার, ২০ জুলাই, ২০১৫

পুরুষের যৌনরোগে হোমিওপ্যাথি

সংখ্যায় বেশি পুরুষের যৌনরোগ দেখতে পাওয়া যায়। যেমন বীর্যপাতলা হয়ে যাওয়া সহসায় বীর্য পতন, স্বপ্নদোষ, আরও নানা সমস্যা দেখতে পাওয়া যায়। পুরুষের রোগগুলোর মধ্যে স্বপ্নদোষ বা রাত্রে নিদ্রাকালে অসাড়ে বীর্যপাত ঘটে এই সমস্যাগুলো বিরক্তিকর, ক্ষতিকারক।

স্বপ্নদোষ কি ও কেন হয়ঃ

শরীরে যখন যৌবনের আগমন ঘটে এবং পুরুষ অল্পবিস্তার কামতাড়িত হয়, তখন এমন হতে দেখা যায়। খুব স্বাভাবিক কারণে অর্থাৎ প্রকৃতির নিয়মেও কখনও কখনও অসারে বীর্যপাত হয়ে যায়। এই সমস্যাটি ততটা খারাপ ও ক্ষতিকারক নয়। কিন্তু ঘনঘন এমনটা হইতে থাকলে চিকিৎসার প্রয়োজন বলে মনে করতে হবে। অল্প কথায় বেলা যেতে পারে, পুরুষ ঘুমে স্বপ্নে বাসনাত্মক স্বপ্ন দেখতে পায়। সেই স্বপ্ন শেষ পরিণতি স্বপ্নদোষ।

কারণঃ

স্বপ্নদোষের মূলকারণ অশ্লীল ও খারাপ চিন্তা-ভাবনা তাই এই সমস্যার চিকিৎসা হিসাবে ওষুধের চেয়ে বেশি প্রয়োজন মানসিক সংযম। কখনও কোনভাবে খারাপ চিন্তা মনে না আসে সে দিকে লক্ষ্য রাখা দরকার।

সুতারাং স্বপ্নদোষ হতে রক্ষা পেতে হলে প্রত্যেক রোগীকে সচেতন হতে হবে। অশ্লীল চিন্তা, অশ্লীল পত্র-পত্রিকা পড়াসহ অশ্লীল সিনেমা দেখা কুঅভ্যাস ত্যাগ করতে পারলেই বিনা ওষুধে সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।

পুরুষের যৌন দুর্বলতাঃ

আমরা সকলেই জানি যৌন জীবন বা যৌন মিলন শুধু সন্তান জন্ম দেয়া নয়। এক স্বর্গীয় আনন্দদায়ক ক্রিয়া। কিন্তু কোন কারণবশত এই অপার আনন্দ প্রাপ্তিতে কোন সমস্যার সৃষ্টি হয়, তখন মানুষ অত্যন্ত নিরাশ ও ব্যথিত হয়। এই ক্ষেত্রে শুধু তারাই নয়। তাদের দাম্পত্য জীবনেই বিষময় হয়ে পড়ে এই সকল সমস্যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, পুরুষত্বহীন, ধাতুস্রাব, স্বপ্নদোষ, শুক্রতারল্য, বদঅভ্যাস, শীঘ্র পতন ইত্যাদি।

এছাড়া মিলনের ইচ্ছা থাকলেও প্রিয়তমা স্ত্রী পাশে থাকা সত্ত্বেও যৌনঙ্গের দুর্বলতার কারণে মিলনের অক্ষমতা প্রকাশ করেন পুরুষের এই সকল সমস্যার মূলে রোগী নিজেই।

প্রথমতঃ যৌবনের পদার্পণ সময় থেকে বিবাহের পূর্ব মুহূত্ব পর্যন্ত মন মানসিকতা ভাল রাখা একান্ত জরুরি। খারাপ চিন্তা, খারাপ অভ্যাস সব বর্জন করে ভাল মনের মানুষরূপে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। তাই প্রয়োজন ধর্মীয় বিষয় চিন্তা-চেতনাকে মনে জাগ্রত করতে হবে। যে ব্যক্তি যেই ধর্মের অনুসারী সেই হিসাবে নিজেকে নিজের চরিত্রকে গঠন করতে হবে। তাহলে সব কর্মে প্রকৃত সুখ আশা করা যাবে। রোগ হলে ওষুধের প্রয়োজন। ওষুধও আপনাকে সেবন করতে হবে।

তাই বলবো সঠিক চিকিৎসা পেতে হলে, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন হোমিও চিকিৎসা সব ধরনের সমস্যা সমাধানের একমাত্র ব্যবস্থা। তাই আপনি সঠিক চিকিৎসার জন্য একজন অভিজ্ঞ হোমিপ্যাথি ডাক্তার খুঁজে নিন, আপনার সমস্যার কথাগুলো গোপন না রেখে বলুন। রোগ লক্ষণ ওষুধের লক্ষণ সব মিলিয়ে সঠিক ওষুধ নির্বাচন করে প্রয়োজনীয় মাত্রায় হোমিও ওষুধ সেবনে আপনি নিশ্চয় সুচিকিৎসা পাবেন।

বিস্তারিত তথ্য জানতে ও চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুনঃ

সাদিক হোমিও হল।
মুন্সিরহাট বাজার (অগ্রণী ব্যাঙ্কের নীচতলা), ঠাকুরগাঁও।
মোবাইল + WhatsApp = 01916133246

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন