সন্ধান করুন

সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৫

পুরুষের হাইড্রোসিল বা একশিরা নির্মূলে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিন

পুরুষের হাইড্রোসিল বা একশিরা নির্মূলে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিন

হাইড্রোসিলকে আবার একশিরাও বলা হয়ে থাকে। এটি হলো পুরুষের অণ্ডকোষেরচার পাশে ঘিরে থাকা একটি পানিপূর্ণ থলি, যার কারণে অণ্ডথলি ফুলে যায়। এই পানিটা প্রকৃতপক্ষে জমে থাকে অণ্ডকোষের দুই আবরণের মাঝখানে। জন্মের সময় প্রতি ১০জন পুরুষশিশুর মধ্যে প্রায় একজনের হাইড্রোসিল থাকে, তবে বেশির ভাগ হাইড্রোসিল চিকিৎসা ছাড়াই প্রথম বছরের মধ্যে মিলিয়ে যায়। আর পুরুষদের সাধারণত ৪০ বছরের ওপরে অণ্ডথলিতে প্রদাহ বা আঘাতের কারণে হাইড্রোসিল হতে পারে।
হাইড্রোসিলে সাধারণত ব্যথা হয় না। সাধারণত হাইড্রোসিল ক্ষতিকর নয়। অনেক সময় চিকিৎসার প্রয়োজন নাও হতে পারে। তবে আপনার যদি অণ্ডকোষ ফুলে যায় তাহলে অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। দেখতে হবে অন্য কোনো কারণে যেমন অণ্ডকোষের ক্যান্সার বা অন্য রোগে অণ্ডকোষ ফুলে গেছে কি না।

উপসর্গ :-
হাইড্রোসিলের প্রধান উপসর্গ হলো ব্যথাবিহীন ফোলা অণ্ডকোষ। পানিভর্তি বেলুনের মতো অনুভূত হয়। হাইড্রোসিল একটি বা দু’টি অণ্ডকোষেই হতে পারে।

কারণ :-
ছেলেশিশুর ক্ষেত্রে গর্ভে থাকা অবস্থায়হাইড্রোসিল হতে পারে। গর্ভাবস্থায় প্রায় ২৮ সপ্তাহে স্বাভাবিক বৃদ্ধিপ্রাপ্ত শিশুর অণ্ডকোষ উদরগহ্বর থেকে অণ্ডথলিতে নেমে আসে। প্রতিটি অণ্ডকোষের সাথে একটি স্যাক বা থলি (প্রোসেসাস ভ্যাজাইনালিস) থাকে। এর মধ্যে পানি জমে।

বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই স্যাকবা থলি বন্ধ হয়ে যায় এবং পানি শোষিত হয়। তবে থলিবন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও যদি পানি থেকে যায় তাহলে সেই অবস্থাকে বলে ননকমিউনিকেটিং বা সংযোগবিহীন হাইড্রোসিল। কারণ এ ক্ষেত্রে থলি বন্ধ হয় কিন্তু পানি পেটেফিরে যেতে পারে না। সাধারণত এক বছরের মধ্যে পানি শোষিত হয়ে মিলিয়ে যায়।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে থলি খোলা থাকে। এ অবস্থাকে বলে কমিউনিকেটিং বা সংযোগকারী হাইড্রোসিল। থলির আকৃতি পরিবর্তিত হতে পারে কিংবা অণ্ডথলিতে চাপ দিলে পেটে ফিরে যতে পারে।

বয়স্ক পুরুষদের ক্ষেত্রে অণ্ডথলির মধ্যে প্রদাহ বা আঘাতের ফলে হাইড্রোসিল হতে পারে। অণ্ডকোষ বা এপিডিডাইমিসে সংক্রমণ ঘটলে হাইড্রোসিল হতে পারে।

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়গুলো :-
বেশির ভাগ হাইড্রোসিল জন্মের সময় থাকে। একে বলে জন্মগত হাইড্রোসিল। অন্য অবস্থাগুলো সাধারণত ৪০ বছর বয়সে বা তার বেশি বয়সে আক্রমণ করে। হাইড্রোসিলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছেÑ অণ্ডথলিতে আঘাত, ইনফেকশন বা সংক্রমণ, রেডিয়েশন থেরাপি বা রশ্মির সাহায্যে চিকিৎসা

কখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন :-
আপনার নিজের জন্য :- যদিআপনার অণ্ডথলি ফোলা দেখতে পান তাহলে অতি সত্বর চিকিৎসকের কাছে যান। অণ্ডথলি ফুলে যাওয়ার কারণ নির্ণয় করা খুবই জরুরি, বিশেষ করে এটা টিউমার কি না তা নিশ্চিত হতে হবে। কখনো কখনো হাইড্রোসিলের সাথে ইনগুইনাল হার্নিয়া থাকে। এ ক্ষেত্রে সঠিক চিকিৎসার প্রয়োজন।

আপনার শিশুর জন্য :- শিশুদের ক্ষেত্রে হাইড্রোসিল সাধারণত নিজে নিজেই মিলিয়ে যায়। তবে যদি আপনার শিশুরহাইড্রোসিল এক বছরের পর মিলিয়ে না যায় কিংবা ওটা আরো বড় হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

রোগ নির্ণয় :-
সাধারণত শারীরিক পরীক্ষা করে হাইড্রোসিল নির্ণয় করা হয়। অণ্ডথলি ফুলে গিয়ে বড় হয় এবং চাপ দিলে ব্যথা লাগে না। সাধারণত চারপাশের পানির কারণে অণ্ডকোষে হাত দিয়ে অনুভব করা যায় না। পেটে কিংবা অণ্ডথলিতে চাপ দিলে কখনো পানিপূর্ণ থলি বড় বা ছোট হতে পারে, এ রকম হলে বুঝতে হবে ইনগুইনাল হার্নিয়া রয়েছে।

যেহেতু হাইড্রোসিলেরপানি সাধারণত স্বচ্ছ হয়, তাই আপনার চিকিৎসক অণ্ডথলিতে টর্চের আলো ফেলে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। হাইড্রোসিলের ক্ষেত্রে আলোতে অণ্ডকোষের বাইরের রেখা দেখা যাবে, এতে বোঝা যাবে ওটার চার পাশে স্বচ্ছ পানি রয়েছে। যদি আপনার চিকিৎসক সন্দেহ করেন আপনার হাইড্রোসিলপ্রদাহের কারণে হয়েছে, তাহলে রক্ত ও প্রস্রাব পরীক্ষা রোগ নির্ণয়ে সহায়ক হতে পারে।

অণ্ডকোষের চারপাশে পানি থাকে বলে অণ্ডকোষ হাত দিয়ে অনুভব করা না-ও যেতে পারে। এক্ষেত্রে অন্য পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। সম্ভাব্য পরীক্ষাগুলোর মধ্যে রয়েছে :-

আলট্রাসাউন্ড ইমেজিং
পেটের এক্স-রে

জটিলতা :-
হাইড্রোসিল সাধারণত বিপজ্জনক নয় এবং সাধারণত এটা প্রজননের ক্ষেত্রে কোনো হস্তক্ষেপ করে না। তবে নিচের অবস্থাগুলোর সাথে এটা সম্পৃক্ত থাকতে পারে, সে ক্ষেত্রে এটা মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে

ইনফেকশন অথবা টিউমার :- এগুলো শুক্রাণু উৎপাদনে বা শুক্রাণুর কাজে বাধা দিতে পারে।

ইনগুইনাল হার্নিয়া :- হার্নিয়া আটকে গেলে জীবন-মরণ সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ ছাড়া সচরাচর যেসব জটিলতা দেখা দিতে পারে সেগুলো হলো

চলাফেরায় অসুবিধা
যৌন মিলনে সমস্যা
হাইড্রোসিল বেশি বড় হলে অণ্ডকোষের রক্ত সরবরাহে প্রতিবন্ধকতা।

চিকিৎসা :-
শিশুদের ক্ষেত্রে এক বছরের মধ্যে হাইড্রোসিল আপনা আপনি মিলিয়ে যায়। যদি হাইড্রোসিল এক বছর পরও মিলিয়ে না যায় কিংবা আরো বড় হতে থাকে তাহলে অ্যালোপ্যাথরা অপারেশনের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ক্ষেত্রে হাইড্রোসিল বড় হয়ে অস্বস্তি ঘটালে অথবা বেঢপ আকৃতির কারণেও অপারেশনের কথা বলেন অ্যালোপ্যাথরা। কিন্তু প্রথম দিকে হাইড্রোসিলনির্মূলে অপারেশনের চেয়েও সফল এবং কার্যকর হলো হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা। তাই অযথা অপারেশনে না গিয়ে অভিজ্ঞ একজন হোমিওপ্যাথের সাথে যোগাযোগ করুন এবং চিকিৎসা নিন।

রোগ বিষয়ে যেকোনও পরামর্শ অথবা চিকিৎসা সেবা নিতে যোগাযোগ করুনঃ
-------------------------------------------------------------------

চিকিৎসার জন্য যোগাযোগের ঠিকানাঃ

ডাঃ মোঃ আতাউর রহমান।
ডি,এইচ,এম,এস (রংপুর), বি.এইচ.বি (ঢাকা)।
১৫+ বছরের অভিজ্ঞ , ক্রনিক ও পুরাতন রোগের সফল চিকিৎসক।

চেম্বারঃ-
সাদিক হোমিও হল,
মুন্সিরহাট বাজার (অগ্রণী ব্যাঙ্কের নীচতলা), সদর জেলা ঠাকুরগাঁও।
মোবাইলঃ নং – 01916–133246

ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন সবাই।

রবিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৫

প্রয়োজনীয় হোমিওপ্যাথিক ঔষধ

প্রয়োজনীয় হোমিওপ্যাথিক ঔষধ
হোমিওপ্যাথি হলো একটি সর্বজনীন চিকিৎসা পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে রোগ লক্ষণের সাথে ঔষধের লক্ষণের সাদৃশ্য নির্দ্ধারণ করে ঔষধ নির্বাচন করতে হয়। ঔষধ যত সাদৃশ্য হবে নিশ্চিত কার্যকরী হবে। সাদৃশ্য নির্ধারণে বিশ্বখ্যাত হোমিওপ্যাথদেরলেখা মেটারিয়া মেডিকা অধ্যায়ন করা জরুরী। তাই দ্রুত ও অতি সহজে ঔষধ নির্বাচন করার জন্য মেটেরিয়া মেডিকা হতে নিম্নে কিছু তথ্য উপস্থাপন করা হলঃ

বাত রোগে :-
বর্ষাকালে বা ঝড় বৃষ্টির পূর্বে শরীরে ছিড়িয়া ফেলার মত ব্যথা লক্ষণে রডোডেন্ড্রন-1M.
ব্যথা এক গাঁট হতে অন্য গাঁটে সরে যায় এবং অবশেষে হৃদপিন্ড আক্রমন করা লক্ষণে অরাম মেট-২০০
প্রতি বসন্তকালে আক্রমন। এক অঙ্গ হতে অন্য অঙ্গে দ্রুত পরিবর্তন লক্ষণে ক্যালি বাইক্রোম-২০০

অজীর্ণ রোগে :-
বুক জ্বালা, উপর পেটে খালি খালি বোধ, অত্যন্ত গা বমি বমি, মুখে থু থু উঠা লক্ষণে- লোবেলিয়া-৩০
পাকস্থলীতে ব্যথা আরম্ভ হয়ে বুক পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। সেইসঙ্গে গা বমি-বমি, কিছু খাইলে উপশম - পেট্রোলিয়াম-২০০
আহারের পরে পেট ফুলে উঠে ও উদ্‌গারসহ পচা গন্ধযুক্ত বায়ু নির্গত হয়-এসিড স্যালিসিলিক-৬
আহারের পরই পেট জ্বালা। কিছুক্ষণ পরে গা-বমি বমি অবশেষেঅজীর্ণভুক্ত-পদার্থ বমন লক্ষণে - ক্রিয়োজোট-২০০
পেটে ভয়ানক বায়ু জন্মাইয়া ফাঁপে, বায়ু নিঃসরণ হয় না লক্ষণে -এসাফিটিডা-৩০

উকুন হলে :-
স্ট্যাফিস্যাগ্রিয়া Q(Mother Tincture) বাহ্য প্রয়োগে এবং ৩০ হইতে উচ্চক্রম শক্তিতে সেবন করলে ভালো কাজ করে।এছাড়া স্যাবাডিলা ঔষধটিও খুবই উপকারী। যদি শরীরের চর্মে উকুন থাকে তবে পিক্রোটক্সিন অব্যর্থ।

কানে খোল হলে :-

♥যদি কালো খোল থাকে তবে ইলাপ্‌স কর-২০০
♥খুব বেশি খোল হলে কস্টিকাম-৩০, ২০০
যদি অতিরিক্ত খোলের কারণে কানে কম শুনে তবে কোনিয়াম-২০০

স্নায়ুশুল রোগে :-

♥মুখমন্ডলের ডান দিকে ব্যথা শুরু হয়ে ডান বাহুতে ছড়িয়ে পড়ে তারপর অসাড় বোধ লক্ষণে ক্যালমিয়া ল্যাট-২০০

♥আক্রান্ত স্থান নড়লেই ব্যথার উৎপত্তি ও ভীষণ বৃদ্ধি। স্পর্শে বৃদ্ধি কিংবা ব্যথা কমে যাবার পর স্পর্শ করলে পুনরায় আরম্ভ হয় ও অসহ্য বোধ হয়। জোরে চাপ দিলে উপশম লক্ষণে চায়না-সিএম(CM)।

স্বেত প্রদর রোগে :-

♥কোমরে বেদনাসহ স্রাব । যোনিদ্বারে চুলকানি ও জ্বালাসহ হলদে ক্ষতকর স্রাব লক্ষণে ক্যালি কার্ব-২০০

♥কোষ্ঠবদ্ধতা ও যোনিতেস্পর্শ কাতরতাসহ কেবল ডিমের লালার মত স্রাব লক্ষণে প্লাটিনা-২০০

♥ঋতুর ঠিক ১০ দিন পরে স্রাব। ঝাঁঝালো, রক্তমিশ্রিত বা দুধের মত সাদা ও প্রচুর লক্ষণে কোনিয়াম-২০০

♥ঝাঁঝালো ও জ্বালাকর স্রাব। যোনিদ্বারেচুলকানি ও ছনছনানি বোধ। রাত্রে বৃদ্ধি লক্ষণে মার্কসল-৩x.

সায়েটিকা কটিস্নায়ু বাত রোগে :-

♥সর্বদা সঙ্কোচন ও টানা ছেঁড়ার মত বেদনা, গরম সেঁকেও সামান্য বৃদ্ধি। জোরে মালিশে উপশম লক্ষণে প্লাম্বাম-২০০

♥চলাফেরায় উপশম, বসে থাকলে বৃদ্ধি। সর্বাঙ্গে অবশভাব। রাত্রে কোমরে ও উরুতে জ্বালা লক্ষনে ইউফর্বিনাম Q বা ৩x

সোমবার, ২ নভেম্বর, ২০১৫

আসুন জেনে নেই হেপাটাইটিস-বি সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ

হেপাটাইটিস-বি কি?

* হেপাটাইটিস-বি হচ্ছে এক ধরনের ভাইরাল সংক্রমণ যা লিভারকে আক্রান্ত করে তীব্র অথবা দীর্ঘস্থায়ী রোগ তৈরী করতে পারে।

* হেপাটাইটিস-বি ভাইরাস HIV ভাইরাস থেকে ৫০-১০০ গুণ বেশি সংক্রামক।

* পৃথিবীব্যাপী ২০০ কোটি মানুষ হেপাটাইটিস-বি ভাইরাসে আক্রান্ত এবং প্রায় ৭ লক্ষ ৮০ হাজার মানুষ প্রতিবছর হেপাটাইটিস-বি এর কারণে মারা যাচ্ছে।

★ কিভাবে এই রোগ ছড়ায়?

* সংক্রমিত সুঁচের মাধ্যমে রক্তদান, রক্তগ্রহণ বা সংক্রমিত রক্ত গ্রহণ।

* সংক্রমিত লোক বা বাহক হতে অন্য মানুষে সংক্রমণ (টুথব্রাশ, ইনজেকশনের সুঁচ, রেজার, তোয়ালে ইত্যাদি ব্যবহারের মাধ্যমে)।

* জন্মের সময় বাহক মা থেকে নবজাতকে সংক্রমণ।

* আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে যৌন মিলনের মাধ্যমে সংক্রমণ।

★ হেপাটাইটিস-বি এর লক্ষণ কি কি?

অধিকাংশ মানুষেই তীব্র সংক্রমণ পর্যায়ে কোন লক্ষণ দেখা যায় না। তবে কিছু মানুষের ক্ষেত্রে কয়েক সপ্তাহব্যাপি কিছু লক্ষণ দেখা যায়, সেগুলো হলোঃ

* চোখ, ত্বক হলুদ হয়ে যাওয়া;

* গাঢ় হলুদ রং এর প্রস্রাব হওয়া;

* অবসাদ, তলপেটে ব্যাথা হওয়া;

* বমি অথবা বমি বমি ভাব হওয়া।

হেপাটাইটিস-বি এর দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ পরবর্তীতে সিরোসিস বা লিভার ক্যান্সার সৃষ্টি করে মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি করতে পারে।

★ প্রতিরোধের উপায়ঃ

* রক্ত গ্রহণের সময় প্রয়োজনীয় পরিক্ষার মাধ্যমে হেপাটাইটিস-বি এর অনুপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।

* ব্যবহৃত ইনজেকশনের সিরিঞ্জ পূণরায় ব্যবহার না করা।

* ঝুঁকিপূর্ণ যৌন মিলনের সময় কনডম ব্যবহার করা।

* হেপাটাইটিস-বি এর টিকা গ্রহণ করা।

★ চিকিৎসাঃ

হেপাটাইটিস-বি আক্রান্ত ব্যাক্তি যাতে ভাল থাকে ও তার দৈনন্দিন খাদ্যে পুষ্টিগুণের ভারসাম্য বজায় থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখা উচিৎ। দীর্ঘদিন ধরে আক্রান্ত রোগীদের অ্যালকোহল ও ধুমপান বন্ধ করা উচিৎ। সকল হেপাটাইটিস-বি আক্রান্ত রোগীকে স্বাস্থ্যকর খাবার ও প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে দিতে হবে।

          এছাড়াও আক্রান্ত রোগীর পর্যাপ্ত ঘুমের ব্যবস্থা করতে হবে।

অ্যালোপ্যাথিতে হেপাটাইটিস-বি এর কোন নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। লক্ষন অনুসারে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় হেপাটাইটিস-বি আক্রান্ত রোগী সুস্থ্য হয়ে যায় ইনশাআল্লাহ্।

          বিস্তরিত জানতে আপনার নিকটতম হোমিও চিকিৎসকের সাথে কথা বলুন।

                                 অথবা

রোগ বিষয়ে যেকোনও পরামর্শ অথবা চিকিৎসা সেবা নিতে যোগাযোগ করুনঃ
-------------------------------------------------------------------

চিকিৎসার জন্য যোগাযোগের ঠিকানাঃ

ডাঃ মোঃ আতাউর রহমান।
ডি,এইচ,এম,এস (রংপুর), বি.এইচ.বি (ঢাকা)।
১৫+ বছরের অভিজ্ঞ , ক্রনিক ও পুরাতন রোগের সফল চিকিৎসক।

চেম্বারঃ-
সাদিক হোমিও হল,
মুন্সিরহাট বাজার (অগ্রণী ব্যাঙ্কের নীচতলা), সদর জেলা ঠাকুরগাঁও।
মোবাইলঃ নং – 01916–133246

ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন সবাই।